কনডমের ক্ষতিকর দিকগুলোর কথা জানেন কি?
আনওয়ান্টেড প্রেগনেন্সি বা এসটিডি’র হাত থেকে বাঁচার সব থেকে সহজ উপায় কনডম। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না কনডমেরও বেশ কিছু কুপ্রভাব আছে। এই যেমন-
ল্যাটেক্স এলার্জি : বেশিরভাগ কনডম ল্যাটেক্স দিয়ে তৈরি হয়। এই ল্যাটেক্স রবার গাছ থেকে পাওয়া যায়। দ্য আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব অ্যালার্জি, অ্যাজমা অ্যান্ড ইমিউনোলজি জানিয়েছে বেশ কিছু মানুষের ল্যাটেক্সে উপস্থিত প্রোটিনের থেকে এলার্জি হতে পারে। যদিও এটা খুব বিরল। ল্যাটেক্স এলার্জি হলে হাঁচি‚ নাক দিয়ে জল পড়া‚ চুলকানি‚ মাথা ধরা‚ মাথা ঘোরা ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে। আবার অনেক ক্ষেত্রে অ্যানাফিলাক্সিজ হতে পারে যার ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। যাদের ল্যাটেক্স এলার্জির সমস্যা আছে তাদের সিন্থেটিক কনডম ব্যবহার করার পরামর্শ দেয়া হয়। কিন্তু এই ধরনের কনডম খুব সহজেই ছিঁড়ে যায়।
সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ হতে পারে : কনডম ব্যবহার করলে বিভিন্ন সেক্সুয়লি ট্রানসমিটেড ডিজিজ যেমন সিফিলিস, চ্লামিদয়া, গনোরিয়া এবং এইচপিভি’র হাত থেকে বাঁচা যায়। কিন্তু এছাড়াও বেশ কিছু সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ আছে যেমন স্কাবিয়েস ইনফেকশন অ্যান্ড মলিউস্কাম কন্টাগিওজম যা ত্বকের বাইরের স্তরের ক্ষতি করে। কনডম ব্যবহার করলে জেনিটাল হার্পিস হওয়ার সম্ভবনা কমে যায় কিন্তু পুরো জায়গাটাকে সুরক্ষা দিতে সক্ষম নয়। তাই সেক্সুয়াল পার্টানারেরও হার্পিস ভাইরাস সংক্রমণ হতে পারে।
প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভবনা এড়ানো যায় না: বেশির্ভাগ সময় প্রেগন্যান্সি এড়াতে কনডমের ব্যবহার করা হয়। সঠিকভাবে কনডম ব্যবহার করলে ৯৮% অবধি প্রেগন্যান্সি এড়ানো যায়। কিন্তু ঠিকভাবে ব্যবহার না করলে ১০০ জন মহিলার মধ্যে দেখা গেছে ১৫ জন মহিলা গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন। তাই কনডমের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে এবং প্রতিবার নতুন কনডম ব্যবহার করতে হবে। তাও অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে ইন্টারকোর্সের সময় কনডম ছিঁড়ে গেছে। এবং গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনাকে বাড়িয়ে দিয়েছে।
রিস্ক টু পার্টনারস হেল্থ : বিদেশে ডাক্তাররা অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষার পর জানিয়েছেন মেল কনডম থেকে মহিলারা ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারেন। আসলে কালপ্রিট হল ট্যাল্ক নামের ড্রাই লুব্রিক্যান্ট‚ যা কনডমে লাগানো থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে যে ট্যাল্ক ওভারিয়ান ক্যান্সার এবং ফ্যালোপিয়ান টিউবে ফাইব্রোসিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে। সার্জিকাল গ্লাভসেও নাকি এর ব্যবহার হয়। বিদেশে তাই অনেক জায়গায় এটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু কনডমে এটার ব্যবহার এখনো হয়ে চলেছে।
ল্যাটেক্স এলার্জি : বেশিরভাগ কনডম ল্যাটেক্স দিয়ে তৈরি হয়। এই ল্যাটেক্স রবার গাছ থেকে পাওয়া যায়। দ্য আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব অ্যালার্জি, অ্যাজমা অ্যান্ড ইমিউনোলজি জানিয়েছে বেশ কিছু মানুষের ল্যাটেক্সে উপস্থিত প্রোটিনের থেকে এলার্জি হতে পারে। যদিও এটা খুব বিরল। ল্যাটেক্স এলার্জি হলে হাঁচি‚ নাক দিয়ে জল পড়া‚ চুলকানি‚ মাথা ধরা‚ মাথা ঘোরা ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে। আবার অনেক ক্ষেত্রে অ্যানাফিলাক্সিজ হতে পারে যার ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। যাদের ল্যাটেক্স এলার্জির সমস্যা আছে তাদের সিন্থেটিক কনডম ব্যবহার করার পরামর্শ দেয়া হয়। কিন্তু এই ধরনের কনডম খুব সহজেই ছিঁড়ে যায়।
সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ হতে পারে : কনডম ব্যবহার করলে বিভিন্ন সেক্সুয়লি ট্রানসমিটেড ডিজিজ যেমন সিফিলিস, চ্লামিদয়া, গনোরিয়া এবং এইচপিভি’র হাত থেকে বাঁচা যায়। কিন্তু এছাড়াও বেশ কিছু সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ আছে যেমন স্কাবিয়েস ইনফেকশন অ্যান্ড মলিউস্কাম কন্টাগিওজম যা ত্বকের বাইরের স্তরের ক্ষতি করে। কনডম ব্যবহার করলে জেনিটাল হার্পিস হওয়ার সম্ভবনা কমে যায় কিন্তু পুরো জায়গাটাকে সুরক্ষা দিতে সক্ষম নয়। তাই সেক্সুয়াল পার্টানারেরও হার্পিস ভাইরাস সংক্রমণ হতে পারে।
প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভবনা এড়ানো যায় না: বেশির্ভাগ সময় প্রেগন্যান্সি এড়াতে কনডমের ব্যবহার করা হয়। সঠিকভাবে কনডম ব্যবহার করলে ৯৮% অবধি প্রেগন্যান্সি এড়ানো যায়। কিন্তু ঠিকভাবে ব্যবহার না করলে ১০০ জন মহিলার মধ্যে দেখা গেছে ১৫ জন মহিলা গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন। তাই কনডমের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে এবং প্রতিবার নতুন কনডম ব্যবহার করতে হবে। তাও অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে ইন্টারকোর্সের সময় কনডম ছিঁড়ে গেছে। এবং গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনাকে বাড়িয়ে দিয়েছে।
রিস্ক টু পার্টনারস হেল্থ : বিদেশে ডাক্তাররা অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষার পর জানিয়েছেন মেল কনডম থেকে মহিলারা ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারেন। আসলে কালপ্রিট হল ট্যাল্ক নামের ড্রাই লুব্রিক্যান্ট‚ যা কনডমে লাগানো থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে যে ট্যাল্ক ওভারিয়ান ক্যান্সার এবং ফ্যালোপিয়ান টিউবে ফাইব্রোসিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে। সার্জিকাল গ্লাভসেও নাকি এর ব্যবহার হয়। বিদেশে তাই অনেক জায়গায় এটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু কনডমে এটার ব্যবহার এখনো হয়ে চলেছে।

No comments