Header Ads

Header ADS

খাদ্যাভ্যাস ও শিশুর আচরণ


For Add Edit Update or Remove your data, Please mail me.....
Md. Nazmul Huda 
Narayanganj, Bangladesh


ভালো খাবার পেট ও মন দুটোকেই তৃপ্ত করে। খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে বিভিন্ন রোগের সম্পর্ক বহু আগে থেকেই প্রমাণিত। কিন্তু মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর কি খাদ্যের কোনো ভূমিকা আছে? সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় উঠে এসেছে এ নিয়ে কিছু অজানা তথ্য। অমনোযোগী অতিচঞ্চলতাজনিত সমস্যা বা ‘অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপার-অ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার’ তেমনি একটি সমস্যা।
এডিএসডি নামের এই সমস্যায় আক্রান্ত শিশুরা সাধারণত দীর্ঘক্ষণ মনোযোগ দিতে হবে, এমন কাজ অপছন্দ করে এবং এড়িয়ে চলে। কোনো কাজ করতে দিলে ভুলে যায়। পড়াশোনা বা অন্যান্য কাজে ছোটখাটো ভুল করে প্রায় সব সময়। প্রায়ই পেনসিল, বই, খেলনা হারিয়ে ফেলে। অতিচঞ্চল শিশু কোথাও স্থির হয়ে বসে থাকতে পারে না, সব সময় ছোটাছুটি বা অস্থিরতার ভেতর থাকে। কথাও বেশি বলে।


গবেষকেরা বলছেন, কৃত্রিম রং বা গন্ধযুক্ত খাবার বেশি খেলে শিশু-কিশোরদের অতিচঞ্চলতা দেখা দিতে পারে। এই খাবারগুলো মস্তিষ্কের মনোযোগ নিয়ন্ত্রক অংশের রাসায়নিক ভারসাম্য বিনষ্ট করে।
যেসব শিশু শৈশবে অস্বাস্থ্যকর খাবার বেশি খায় এবং স্বাস্থ্যকর খাবার থেকে বঞ্চিত হয়, পরবর্তী সময়ে তাদের উদ্বেগ, বিষণ্নতাসহ নানা আবেগজনিত ও আচরণগত সমস্যা দেখা দেয়। প্রক্রিয়াজাত মাংস ও শস্য, কোমল পানীয়, লবণযুক্ত স্ন্যাকস ও ফাস্টফুডজাতীয় খাবারকে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে গণ্য করা হয়। অন্যদিকে শাকসবজি, ফলমূল, আঁশযুক্ত খাবার প্রভৃতি শিশুদের মানসিকতার জন্যও স্বাস্থ্যকর।

 ডা. মুনতাসীর মারুফ
 জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, ঢাকা।



For Add Edit or Remove your data, Please mail me...
Md. Nazmul Huda
Narayanganj, Bangladesh.
My E-mail: whereindoctor@gmail.com

Powered by Blogger.